1. [email protected] : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. [email protected] : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. [email protected] : RT BD NEWS :
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সারা দেশে টানা বৃষ্টি, বাড়ছে অতি ভারি বর্ষণের শঙ্কা রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ কালীগঞ্জে শতবর্ষী গাছ উপড়ে ভবনের উপর, আগুনে আহত ১ আগামীকাল জাতীয় নাগরিক পার্টির ‘নতুন বাংলাদেশের রূপরেখা’ ঘোষণা নেছারাবাদের শতবর্ষী পেয়ারা বাগানে নিষেধাজ্ঞা অমান্য: লাউডস্পিকার জব্দ দিনাজপুরের কাহারোলে নিষিদ্ধ ঘোষিত দুই ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেফতার জামালপুরে যুবসমাজের প্রতিবাদ—শুভ পাঠানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি খুলনার দিঘলিয়ায় ভ্যানচালককে কুপিয়ে হত্যা, প্রাক্তন স্বামীর ওপর সন্দেহের তীর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে টেক্সওয়ার্ল্ড অ্যাপারেল মেলা ২০২৫-এ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো উদ্ভাবনের প্রদর্শনী দেখাল ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯

ভুয়া শিক্ষক নিবন্ধন সনদে চাকরি: অভিযুক্ত শিক্ষক আবুল খায়ের শাস্তির মুখে

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
শিক্ষক আবুল খায়ের

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার সাফদারপুর মুনছুর আলী একাডেমি বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (সমাজ বিজ্ঞান) আবুল খায়ের ১৪ বছর ধরে ভুয়া শিক্ষক নিবন্ধন সনদে চাকরি নিয়ে আসছিলেন। শিক্ষক নিবন্ধন সনদে টেম্পারিং করে অন্যের সনদে নিজের নাম বসিয়ে তিনি দীর্ঘদিন ধরে বেতন-ভাতা উত্তোলন করেন। অবশেষে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) এর যাচাই-বাছাইয়ের পর এই জালিয়াতির ঘটনা ধরা পড়ে।

এ ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর ঝিনাইদহ জেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তারা তদন্তে নেমে অভিযুক্ত শিক্ষক আবুল খায়েরের সকল কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে সংগ্রহ করেন। ২৯ অক্টোবর জেলা শিক্ষা অফিসারের নির্দেশে প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক আমিন উদ্দীন আবুল খায়েরের নিবন্ধন সনদের কপি জেলা শিক্ষা অফিসে জমা দেন। ওই সনদটি পরীক্ষা করার পর সন্দেহ হওয়ায় শিক্ষা অফিসার সনদটি এনটিআরসিএতে পাঠান।

১৯ নভেম্বর এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ সনদটি যাচাই করে এটিকে জাল ও ভুয়া বলে চিহ্নিত করে। এনটিআরসিএ-এর সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম সনদ যাচাইয়ের প্রতিবেদন দেন, যেখানে ২০০৮ সালের ৪র্থ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার ফলাফল এবং আবুল খায়েরের সনদের মধ্যে মিল না পাওয়ার কারণে সনদটি ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়।

এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আবুল খায়ের ২০১০ সালে প্রধান শিক্ষক আমিন উদ্দিনের সহযোগিতায় সাফদারপুর মুনছুর আলী একাডেমি বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে যোগদান করেন। জাল সনদে চাকরি নেয়ার অভিযোগে আবুল খায়েরের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে থানায় মামলা দায়ের করা হবে এবং এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হবে।

এ ঘটনার পর শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জালিয়াতি এবং অবৈধ উপায়ে চাকরি নেওয়ার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, যাতে ভবিষ্যতে এমন ঘটনা প্রতিরোধ করা যায়।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট