1. hmonir19799@gmail.com : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. rtbdnews@gmail.com : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. info@www.rtbdnews.com : RT BD NEWS :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে বিভিন্ন দেশ থেকে ৫১ হাজারের বেশি পাকিস্তানি ফেরত প্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্সে ইসির অনুমতি লাগতে পারে, প্রয়োজনে আচরণবিধি সংশোধন বিদেশে পাচার করা অর্থ উদ্ধারে বড় অগ্রগতি, ৬৬ হাজার ১৪৬ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী কামরুজ্জামান রতন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন: ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন জামায়াত প্রার্থী আবু তালেব লনার দিঘলিয়ার সুগন্ধি গ্রামের কৃতী সন্তান অধ্যাপক গোলাম মোস্তফার বর্ণাঢ্য জীবনের অবসান কালীগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আমন্ত্রণ, থানায় অনুপস্থিত নবাগত ওসি বাংলাদেশ ব্যাংক ১৩টি ব্যাংকের কাছ থেকে ১৪ কোটি ১৫ লাখ ডলার কিনেছে মথুরায় দিল্লি–আগ্রা এক্সপ্রেসওয়েতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৩ জুলাই গণঅভ্যুত্থান হত্যাকাণ্ডের বিচার যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় এগিয়ে চলছে

প্রতারণা মামলায় যশোরের সাবেক মেয়রের দেড় বছরের সশ্রম কারাদণ্ড

যশোর প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫
যশোরের সাবেক মেয়র হায়দার গণি খান পলাশ

যশোরের সাবেক পৌর মেয়র এবং জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার গণি খান পলাশকে প্রতারণার মামলায় দেড় বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। জরিমানার টাকা অনাদায়ে তাঁকে আরও ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।

বুধবার (১৬ এপ্রিল ২০২৫), সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক গোলাম কিবরিয়া এই রায় ঘোষণা করেন। মামলার রায়ে জানানো হয়, আসামির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

সাজাপ্রাপ্ত হায়দার গণি খান পলাশ যশোর শহরের ঘোপ পিলুখান সড়কের বাসিন্দা। মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৪ সালের শেষ দিকে, তিনি উপশহর এফ-ব্লকের ৮৩/১ নম্বর বাড়ির ২.৯৩ শতক জমি বিক্রির ইচ্ছা প্রকাশ করেন। ওই এলাকারই ১১১ নম্বর বাড়ির মালিক আমজাদ হোসেনের স্ত্রী সুফিয়া খাতুন জমিটি কিনতে আগ্রহী হন।

সুফিয়া খাতুন জমিটি সাড়ে ৪ লাখ টাকায় কিনতে রাজি হন এবং ২০০৪ সালের ৯ অক্টোবর ৬০ হাজার টাকা বায়না দেন। পরে তিনি বাকি ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকাও পরিশোধ করেন। যদিও হায়দার পলাশ নোটারি এফিডেভিট করে দেন, তিনি জমিটি রেজিস্ট্রি করে দেননি।

২০০৫ সালের ১৪ মার্চ, হায়দার গণি খান পলাশ একটি আমমোক্তারনামা করে সুফিয়া খাতুনকে জমির দখল দেন। সুফিয়া খাতুন এরপর জমিতে বাড়ি ও দোকান ঘর নির্মাণ করে ভাড়া দেওয়া শুরু করেন। কিন্তু কিছুদিন পর হায়দার পলাশ ভাড়াটিয়াদের কাছ থেকে জোরপূর্বক ভাড়া আদায় শুরু করেন।

২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারি এক সালিশে তিনি স্পষ্ট জানান, তিনি জমির দখল ছাড়বেন না। এর পরিপ্রেক্ষিতে সুফিয়া খাতুন ২০১৬ সালের ২৮ জানুয়ারি প্রতারণার অভিযোগে আদালতে মামলা দায়ের করেন।

দীর্ঘ সাক্ষ্য ও শুনানির পর আদালত আসামির বিরুদ্ধে প্রতারণা প্রমাণিত হওয়ায় রায় ঘোষণা করেন। তবে সাজাপ্রাপ্ত হায়দার গণি খান পলাশ বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট