1. [email protected] : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. [email protected] : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. [email protected] : RT BD NEWS :
বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ০১:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চিয়া সিড খাওয়ার আশ্চর্য উপকারিতা: মাত্র এক সপ্তাহে শরীরে পরিবর্তন মুন্সীগঞ্জে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা শেখ আমজাদ হোসাইন কারাগারে প্রেরণ অর্থনীতি স্থিতিশীলতায় মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশে নেমে আসবে: প্রধান উপদেষ্টা মুন্সীগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদদের প্রতি পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহিদ সাফওয়ানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোয়া মাহফিল জো রুটের ক্যারিয়ারের অপূর্ণতা: অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের মাটিতে শতকের অপেক্ষা যুক্তরাষ্ট্রে পর্যটন ও ব্যবসা ভিসা পেতে লাগবে ১৫ হাজার ডলার জামানত জুলাই আন্দোলনে রাজপথে ছিলেন বিএনপি নেতা কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করবে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রধান উপদেষ্টা দিঘলিয়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে আলোচনা, দোয়া মাহফিল ও মিছিল অনুষ্ঠিত

ঝিনাইদহে প্রচণ্ড গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তি

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫
প্রচণ্ড গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তি

সারা দেশের মতো ঝিনাইদহেও চলমান দাবদাহ জনজীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। আর এর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ছে জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর। শ্রেণিকক্ষে ফ্যানের অভাব, ঘাম ঝরানো পরিবেশ, আর ডে-শিফটের অসহনীয় তাপমাত্রা—সব মিলিয়ে যেন পাঠদান এক চরম কষ্টকর অভিজ্ঞতায় পরিণত হয়েছে।

জেলার বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ কক্ষে পর্যাপ্ত ফ্যান নেই। কোথাও একটি মাত্র ফ্যান থাকলেও সেটি অচল বা ঠিকভাবে কাজ করে না। ফলে শিক্ষার্থীরা গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে, কেউ কেউ ক্লাস চলাকালীন অসুস্থও হয়ে পড়ছে।

মুরারীদহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়-এর একটি শ্রেণিকক্ষে অন্তত চারটি ফ্যান প্রয়োজন হলেও রয়েছে মাত্র তিনটি, যার একটি একেবারে অচল, অন্যটি মাঝেমধ্যে থেমে যায়।

খান-এ-খোদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়-এও দেখা গেছে একই অবস্থা। সেখানে শ্রেণিকক্ষ সংকুচিত, প্রাকৃতিক বাতাসের প্রবাহ নেই এবং কক্ষের মধ্যে রয়েছে মাত্র একটি সচল ফ্যান। তীব্র গরমে শিশুরা ক্লাসে মনোযোগ হারিয়ে ফেলছে এবং শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ছে।

নাজমুল হোসেন নামের এক শিক্ষক জানান, “ডে-শিফটে ক্লাসের কারণে দুপুরের দিকে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। ক্লাস করানো যেমন কঠিন, তেমনি ছুটির পর শিক্ষার্থীদের তপ্ত রোদে বাড়ি ফেরা আরও দুর্বিষহ হয়ে ওঠে।”

তাদের দাবি— প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে কার্যকর ফ্যানের ব্যবস্থা করা হোক। ডে-শিফট বাতিল করে মর্নিং শিফট চালু করা হোক।

এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আনন্দ কিশোর সাহা বলেন, “শিক্ষকদের বক্তব্য সঠিক। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।”

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট