1. [email protected] : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. [email protected] : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. [email protected] : RT BD NEWS :
টাকায় কথা বলেন এমন অভিযোগ কালীগঞ্জ মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে - RT BD NEWS
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসকে চেম্বার থেকে টেনে নিয়ে সড়কে মারধর বাংলাদেশে পুষ্টিহীনতায় ভুগছে কোটি শিশুরা: সংলাপে উদ্বেগ প্রকাশ বেইলি রোডে বহুতল ভবনে আগুন, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড শীতলক্ষ্যা নদীর খেয়াঘাটে চরম ভোগান্তি, অভিযোগের পাহাড় যাত্রীদের ঈদুল আজহা ২০২৫: ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে ইরানের নতুন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘কাসেম বাসির’ উন্মোচন খালেদা জিয়ার দেশে প্রত্যাবর্তনে ডিএমপির বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ১০টি ডাকাতি ঘটনায় ভয়াবহ পরিস্থিতি গণতান্ত্রিক সংস্কার ও আত্মনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার সময় এখনই

টাকায় কথা বলেন এমন অভিযোগ কালীগঞ্জ মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে

আরিফ মোল্ল্যা, ঝিনাইদহ
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে টাকা ছাড়া কোন ফাইল নড়ে না। যে কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মরত শিক্ষক কর্মচারীরা মাসের পর মাস ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস কার্যালয়ে চলমান ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রন্সফার (ই এফ টি) এ শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন চালুর পূর্বে তাদের এমপিও সিটে বিভিন্ন ভুল সংশোধনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্দেশনা প্রদান করেণ। তারই আলোকে শিক্ষক কর্মচারীরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র শিক্ষা অফিসের অনলাইনে দাখিল করেন।

পরবর্তীতে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়ীত্ব) দীনেশ চন্দ্র পাল ওই সকল শিক্ষক কর্মচারীদের অফিসের ডেকে এনে ১শ থেকে ৫শ টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আর টাকা না দিলে ভুক্তভোগীদের ফাইলে সমস্যা দেখিয়ে ফেরত দিচ্ছেন। বর্তমানে স্কুল, মাদ্রাসা ও কলেজ শিক্ষক কর্মচারীদের বিএড স্কেল, উচ্চতার স্কেল এবং আপার স্কেল গ্রহণের কাগজপত্র মাধ্যমিক কার্যালয়ে পাঠানোর পর শিক্ষা কর্মকর্তা ঐ সকল শিক্ষক কর্মচারীদের নিকট থেকে চুক্তি মোতাবেক মোটা অংকের টাকাও হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে একাধিক শিক্ষক কর্মচারী অভিযোগ করছেন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়ীত্ব) দীনেশ চন্দ্র পাল সকল প্রকার ঘুষ-বাণিজ্যের বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করে বলেন, যারা এ ধরনের অভিযোগ করছেন তার কোনো ভিত্তি ও সত্যতা নেয়। দিনরাত পরিশ্রম করে আজ পর্যন্ত ২শ টির অধিক ফাইল ছেড়েছি। এখনো বেশকিছু জমা আছে। আমার অফিসের কেউ অর্থনৈতিক লেনদেনের সাথে জড়িত আছে কিনা তা আমি খতিয়ে দেখব বলেও যোগ করেন তিনি। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ লুৎফর রহমান বলেন, ইএফটির কাজের জন্য টাকা নেওয়ার কোন নিয়ম নেই। বিধি বহির্ভূত যে কোনো কর্মকান্ডের প্রমাণ মিললে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দেদারু ইসলাম বলেন, টাকা দিলে কাজ হবে, না দিলে হবে না এমনটি করা বেআইনি এবং অত্যন্ত দুঃখজনক। সরকারি সেবা প্রদানে কেন টাকা লাগবে? এ বিষয়টি আমি খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট