অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহিন আলম এবং উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা হাসান সাজ্জাদ। এ সময় কালীগঞ্জ থানার এসআই সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল অংশ নেয়। প্রশাসন জানায়, এসব অবৈধ বাঁধের কারণে নদীর স্বাভাবিক পানি প্রবাহ ব্যাহত হয় এবং দেশীয় প্রজাতির মাছের প্রজনন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা হাসান সাজ্জাদ বলেন, নদীতে অবৈধ বাঁধ ও নিষিদ্ধ পদ্ধতিতে মাছ ধরার ফলে দেশীয় মাছের সংখ্যা দ্রুত কমে যাচ্ছে। তিনি জনগণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান এবং জানান, টেকসই মাছসম্পদ রক্ষায় প্রশাসনের উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহিন আলম বলেন, নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ রক্ষা এবং জলজ সম্পদ সুরক্ষায় নিয়মিত অভিযান চলবে। তিনি আরও জানান, অবৈধভাবে বাঁধ নির্মাণকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে।
এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকলে নদীর পরিবেশ, জলজ প্রাণী এবং দেশীয় মাছের প্রজনন পুনরুদ্ধারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশা স্থানীয়দের।