1. [email protected] : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. [email protected] : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. [email protected] : RT BD NEWS :
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সারা দেশে টানা বৃষ্টি, বাড়ছে অতি ভারি বর্ষণের শঙ্কা রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ কালীগঞ্জে শতবর্ষী গাছ উপড়ে ভবনের উপর, আগুনে আহত ১ আগামীকাল জাতীয় নাগরিক পার্টির ‘নতুন বাংলাদেশের রূপরেখা’ ঘোষণা নেছারাবাদের শতবর্ষী পেয়ারা বাগানে নিষেধাজ্ঞা অমান্য: লাউডস্পিকার জব্দ দিনাজপুরের কাহারোলে নিষিদ্ধ ঘোষিত দুই ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেফতার জামালপুরে যুবসমাজের প্রতিবাদ—শুভ পাঠানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি খুলনার দিঘলিয়ায় ভ্যানচালককে কুপিয়ে হত্যা, প্রাক্তন স্বামীর ওপর সন্দেহের তীর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে টেক্সওয়ার্ল্ড অ্যাপারেল মেলা ২০২৫-এ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো উদ্ভাবনের প্রদর্শনী দেখাল ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯

ভারত-বাংলাদেশ সুসম্পর্ক বজায় রাখার গুরুত্ব, সাম্প্রদায়িক প্রভাব, তৃতীয় পক্ষের ভূমিকা

বি এম তাজুল
  • প্রকাশিত: সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
ভারত-বাংলাদেশ

ভারত ও বাংলাদেশ, দুটি নিকট প্রতিবেশী দেশ, ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক এবং ঐতিহাসিকভাবে একে অপরের সঙ্গে গভীরভাবে সংযুক্ত। তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখা শুধু দুই দেশের জনগণের জন্যই নয়, দক্ষিণ এশিয়ার শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ভারত ও বাংলাদেশ পরস্পরের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদার। ভারত বাংলাদেশের একটি বৃহৎ রপ্তানি গন্তব্য এবং একইসঙ্গে বাংলাদেশ ভারতের পণ্য আমদানিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। উভয় দেশের মধ্যকার সুসম্পর্ক তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে আরও বেগবান করতে পারে। বাণিজ্য চুক্তি, করিডোর ব্যবস্থাপনা এবং সীমান্ত বাণিজ্যের উন্নতি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, ভাষা এবং ইতিহাসের বহু মিল রয়েছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চিকিৎসা, শিক্ষা, ব্যবসা বা পর্যটনের জন্য এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাতায়াত করেন। সুসম্পর্ক বজায় থাকলে এই বিনিময় আরও সহজতর হবে এবং উভয় দেশের জনগণের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়বে।

দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে, যা স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন। মানবপাচার, মাদক পাচার এবং সীমান্ত সংঘর্ষ এড়াতে যৌথ উদ্যোগের প্রয়োজন। সুসম্পর্ক বজায় থাকলে এ ধরনের সমস্যা সমাধানে সহযোগিতা সহজ হয়।

দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ভারত-বাংলাদেশ সুসম্পর্ক একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশ ভারত মহাসাগরের কৌশলগত প্রবেশদ্বার এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের জন্য একটি করিডোর। অন্যদিকে, ভারতের সহযোগিতা বাংলাদেশের জ্বালানি, প্রযুক্তি ও অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।

যে কোনো দ্বিপাক্ষিক সমস্যার সমাধান দ্রুত ও সুষ্ঠুভাবে করতে হলে সুসম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, পানি ভাগাভাগি, রোহিঙ্গা সংকট, এবং সংখ্যালঘু নিরাপত্তার মতো ইস্যুগুলিতে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগ অত্যাবশ্যক।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে উভয় দেশের পারস্পরিক সমর্থন তাদের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় থাকলে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যুতে তারা একে অপরকে সমর্থন করতে পারে, যা তাদের কূটনৈতিক অবস্থানকে উন্নত করে।

পরিশেষে, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সুসম্পর্ক শুধু দ্বিপাক্ষিক স্বার্থে নয়, বরং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শান্তি, সমৃদ্ধি ও সহযোগিতার ভিত্তিতে এই সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করার মধ্যেই লুকিয়ে আছে উভয় দেশের ভবিষ্যৎ উন্নয়নের চাবিকাঠি।

ভারত-বাংলাদেশের ৪,০৯৬ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান, গরু পাচার, এবং অনুপ্রবেশের মতো ইস্যুগুলি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে জটিল করে তোলে। সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রাণহানি সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করে। কূটনৈতিক পর্যায়ে এই ইস্যু বারবার আলোচনায় উঠলেও সমস্যার সমাধান এখনও পুরোপুরি হয়নি। সীমান্ত হত্যা বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ভারতের প্রতি নেতিবাচক ধারণা তৈরি করে, যা কূটনৈতিক সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলে।

বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে প্রায় ৫৪টি অভিন্ন নদী থাকলেও তিস্তা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে বিরোধ সবচেয়ে প্রকট। পানির অভাব বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের কৃষি এবং জীবিকা নির্বাহে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। জনগণ মনে করে, ভারত তার স্বার্থে বেশি পানি ধরে রাখছে, যা তাদের জীবনের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। কূটনৈতিক পর্যায়ে বারবার চুক্তির আলোচনা হলেও, এর সমাধান না হওয়া দুই দেশের আস্থার অভাবকে সামনে নিয়ে আসে।

বাংলাদেশ এবং ভারতের বাণিজ্য সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হলেও ভারসাম্যহীনতা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চাপ সৃষ্টি করে। ভারতের রপ্তানি বেশি হলেও বাংলাদেশি পণ্যের জন্য ভারতের বাজারে প্রবেশাধিকারে বাধা রয়েছে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ মনে করে, এই বৈষম্য ভারতের একপেশে নীতি প্রদর্শন করে। কূটনৈতিক পর্যায়ে বারবার আলোচনা হলেও সমস্যার স্থায়ী সমাধান না হওয়া বাণিজ্যিক ও সাধারণ মানুষের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি করে।

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বাংলাদেশে অবস্থান দুই দেশের সম্পর্ককে প্রভাবিত করে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের নিরবতা এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন প্রদানে ব্যর্থতা বাংলাদেশের জনগণ এবং সরকারের মধ্যে হতাশা তৈরি করে। ভারত রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনে উদ্যোগ না নিলে, এটি আঞ্চলিক নিরাপত্তা এবং দুই দেশের সম্পর্কের উপর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

ভারত এবং বাংলাদেশ উভয় দেশের রাজনীতিতে সাম্প্রদায়িক ইস্যুগুলি বড় ভূমিকা পালন করে। উগ্র জাতীয়তাবাদী শক্তি দুই দেশের জনগণের মধ্যে বিভাজন তৈরি করার চেষ্টা করে। ভারতে হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির উত্থান এবং বাংলাদেশে ধর্মীয় অনুভূতিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক চর্চা সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বাড়ায়। এই প্রক্রিয়া দুই দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভাজন তৈরি করে এবং পারস্পরিক অবিশ্বাসের জন্ম দেয়।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নির্যাতন নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা অনেক সময় অতিরঞ্জিত এবং ভিত্তিহীন। কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে বড় করে দেখিয়ে পুরো দেশের চিত্রকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়। এমনকি ৭-৮ বছর পুরোনো ভিডিও বা ভুয়া তথ্য ব্যবহার করে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার দেশে পরিণত করার প্রচেষ্টা চালানো হয়। প্রকৃতপক্ষে, বাংলাদেশ সরকার এবং সাধারণ মানুষ বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তি বজায় রাখতে সচেষ্ট। অনেক ক্ষেত্রেই পূজা বা ধর্মীয় উৎসবের সময় প্রশাসন থেকে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। সংখ্যালঘুদের নিজেদের বক্তব্যেও এমন কোনো সংকটের প্রমাণ মেলে না, যা ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারকে সমর্থন করে।

অন্যদিকে, ভারতে মুসলিমদের ওপর সাম্প্রদায়িক সহিংসতা নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গরু জবাই, ধর্মান্তরণ, এবং মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে গণপিটুনির মতো ঘটনা আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক সমালোচিত। মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় সেখানে প্রশাসনের নীরবতা এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতি তাদের নিরাপত্তাকে ঝুঁকির মুখে ফেলেছে। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ভারতের “সাম্প্রদায়িক সহনশীলতা” নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা দুই দেশের জনগণের মধ্যে বিদ্বেষ ছড়াতে ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার জন্য সরকারের সচেষ্ট ভূমিকা এবং স্থানীয় জনগণের সহনশীল মনোভাব এসব প্রচারণাকে খণ্ডন করে। কিন্তু এ ধরনের অপপ্রচার সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের চেষ্টা চালায়।

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের টানাপোড়েনে তৃতীয় পক্ষের প্রভাব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক শক্তিগুলি তাদের ভূকৌশলগত স্বার্থে দুই দেশের মধ্যে বিভাজন তৈরি করতে চায়। এই প্রভাবের কারণে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জটিল এবং অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে। চীন, পাকিস্তান, এবং মধ্যপ্রাচ্যের ভূমিকা এই প্রেক্ষাপটে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

চীন বর্তমানে বাংলাদেশে একটি বড় অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক অংশীদার। চীনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (BRI)’ এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পে চীনের ব্যাপক বিনিয়োগ দুই দেশের বন্ধন দৃঢ় করেছে। এর ফলে ভারত চীনের প্রভাব বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর কাছে চীন অত্যাধুনিক অস্ত্র সরবরাহ করছে, যা ভারতের নিরাপত্তা উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। চীন আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিষয়ক আলোচনায় বাংলাদেশের পাশে থেকে একটি কৌশলগত বন্ধুত্বের বার্তা দিতে চায়। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক যখন দুর্বল হয়, তখন চীন তার অবস্থান শক্তিশালী করতে সুযোগ নেয়।

পাকিস্তান অতীতের রাজনৈতিক ও সামরিক দ্বন্দ্বের জেরে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে বিভাজনকে উসকে দিতে সচেষ্ট। পাকিস্তান আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের মানবাধিকার ও রাজনীতিকে ইস্যু করে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে চায়। পাকিস্তান উগ্রপন্থী দলগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশের ধর্মীয় বিভাজন বাড়াতে চায়, যা ভারতের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের মনোভাবকে প্রভাবিত করতে পারে। পাকিস্তানি মিডিয়া ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক নিয়ে নেতিবাচক প্রচারণা চালিয়ে উত্তেজনা বাড়াতে ভূমিকা রাখে।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি বাংলাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, এবং ধর্মীয় অঙ্গনে গভীর প্রভাব ফেলে। বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যে শ্রমিক রপ্তানি এবং প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মধ্যপ্রাচ্যের তহবিল বাংলাদেশের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রভাব বিস্তার করে, যা ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক চর্চাকে উৎসাহিত করতে পারে। এতে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়, যা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কেও প্রভাব ফেলে। মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশ ভারতের বিরুদ্ধে কৌশলগতভাবে বাংলাদেশকে তাদের পক্ষে নিয়ে আসতে চায়। তারা বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করে ভারতে মুসলিম নিপীড়নের ইস্যুতে চাপ তৈরি করতে চায়।

তৃতীয় পক্ষের এই প্রভাব ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে সরাসরি এবং পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করে। চীন এবং পাকিস্তানের ভূকৌশলগত প্রতিযোগিতা এবং মধ্যপ্রাচ্যের ধর্মীয় এবং অর্থনৈতিক প্রভাব এ অঞ্চলের স্থিতিশীলতার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এই প্রেক্ষাপটে ভারত ও বাংলাদেশের উচিত নিজেদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করা এবং তৃতীয় পক্ষের প্রভাব থেকে মুক্ত থেকে নিজেদের স্বার্থে কাজ করা।

উভয় দেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে আস্থার পরিবেশ তৈরি করা। আন্তর্জাতিক মঞ্চে চীন ও পাকিস্তানের ভূমিকাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সমন্বিত কৌশল গ্রহণ। মধ্যপ্রাচ্যের সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখে ধর্মীয় রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করা।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট