২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, “আমাদের একমাত্র লক্ষ্য এখন—২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ না পেলে রাজনৈতিক লড়াইয়ের হুঁশিয়ারি দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। রবিবার (১৩ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির
“দেশ গড়তে জুলাই” কর্মসূচির অংশ হিসেবে রবিবার (১৩ জুলাই) জাতীয় নাগরিক কমিটি (এনসিপি) পিরোজপুর জেলা শাখার উদ্যোগে বর্ণাঢ্য পদযাত্রা ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১১টায় সার্কিট হাউস থেকে শুরু হয়ে
নির্বাচন না হওয়ায় দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে, দুর্নীতি বাড়ছে এবং দুর্বৃত্তরা সুযোগ নিচ্ছে—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, “কারণ এই সরকারের পেছনে জনগণের প্রকৃত
সারাদেশে গত ১১ মাসে অন্তত ১১ হাজার হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে দাবি করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, “মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে নির্মমভাবে হত্যার মতো ঘটনা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। সংগঠনটির মতে, এটি দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপ এবং সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি স্বরূপ। এ সিদ্ধান্তের
খুলনার দিঘলিয়ায় বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হেলাল বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। নতুন প্রজন্মের প্রথম
রাজশাহীর সাহেব বাজার জিরোপয়েন্টে অনুষ্ঠিত এক পথসভায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ঘোষণা দেন, “৫ আগস্ট আমাদের লক্ষ্য ছিল গণভবন, এবার আমাদের লক্ষ্য জাতীয় সংসদ ভবন।” তিনি বলেন,
সাবেক সংসদ সদস্য ও আলোচিত রাজনৈতিক বিশ্লেষক গোলাম মাওলা রনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে, দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে সামনে আরও অস্থিরতা তৈরি হবে। তার মতে, এই ঘোলাটে রাজনীতিতে সবচেয়ে আগে বিপদে
বাংলাদেশে আর কোনো স্বৈরাচার বা ফ্যাসিবাদী শাসন কাঠামো চলতে দেওয়া হবে না—এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, “ছাত্র-তরুণদের উপর ভরসা রাখুন। আমরা স্বৈরাচারের