উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কমান্ডার নাছের বলেন— “সীমান্তে নজরদারি বৃদ্ধি, চোরাচালান রোধ এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সুদৃঢ় করতে নতুন চতুরবাড়ী ক্যাম্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অপরাধ দমনে বিজিবির সক্ষমতা আরও বাড়বে।”
তিনি আরও জানান, অনেক সময় সীমান্ত এলাকায় ভুল তথ্য বা গুজব ছড়িয়ে পড়ে। এ ধরনের মিসইনফরমেশন পাওয়া গেলে দ্রুত বিজিবিকে জানাতে স্থানীয়দের আহ্বান জানান তিনি। সীমান্ত সুরক্ষায় সংবাদকর্মী, সুশীল সমাজ এবং স্থানীয় জনগণের সহযোগিতা অপরিহার্য বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিজিবি জানায়, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রায় ২০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত সুরক্ষায় কাজ করছে ৬১ বিজিবি ব্যাটালিয়ন (তিস্তা–২)। ব্যাটালিয়নের আওতাধীন জোংড়া ইউনিয়নে বর্তমানে “ধবলগুড়ি” এবং “খারিজাজোংড়া” নামে দুটি ক্যাম্প রয়েছে। তবে দুটি ক্যাম্পের মধ্যে দূরত্ব বেশি হওয়ায় নজরদারিতে ঘাটতি তৈরি হচ্ছিল, যা সুযোগ করে দিচ্ছিল ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের চোরাকারবারিদের।
চোরাচালান, মাদক পাচার, নারী ও শিশু পাচার এবং অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধে চতুরবাড়ী এলাকায় নতুন ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এতে সীমান্তের গুরুত্বপূর্ণ অংশজুড়ে বিজিবির নজরদারি আরও শক্তিশালী হবে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—
এ ছাড়াও বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।