1. hmonir19799@gmail.com : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. rtbdnews@gmail.com : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. info@www.rtbdnews.com : RT BD NEWS :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঝিনাইদহে তারুণ্যের উৎসব: প্রমীলা কাবাডির সমাপনী ও মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণের উদ্বোধন দিঘলিয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার আসামি শাহিন মিয়া গ্রেপ্তার ঝিনাইদহে মানবাধিকার ডিফেন্ডারস নেটওয়ার্কের পুনর্গঠন সভা অনুষ্ঠিত দিঘলিয়ায় সাংবাদিক মনিরকে জীবননাশের হুমকি, থানায় জিডি দায়ের বিএনপি-জামায়াত নিধনের অভিযোগে আলোচিত ওসি জাবীদ এখন ঝিনাইদহ পিবিআইতে খুলনার দিঘলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের, আফগানিস্তানকে হারিয়ে হ্যাটট্রিকের পথে যুবা টাইগাররা ইমরান খানকে ঘিরে পোস্ট দমন করছে এক্স? ইলন মাস্কের প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে জেমিমার অভিযোগ ইসরায়েলি হামলায় পশ্চিম তীরে এক সপ্তাহে ১,৬০০-এর বেশি জলপাই গাছ ধ্বংস গোয়াইনঘাটে র‌্যাবের অভিযানে বন্দুক ও বিস্ফোরক উদ্ধার, নাশকতার আশঙ্কা

হিমাচল প্রদেশে বন্যা ও ভূমিধসে ৬৩ জন নিহত, নিখোঁজ অন্তত ৪০

আরটি বিডিনিউজ অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৪ জুলাই, ২০২৫
হিমাচল প্রদেশে বন্যা ও ভূমিধসে নিহত ৬৩, নিখোঁজ অন্তত ৪০ জন

ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় হিমাচল প্রদেশে চলমান মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ফলে ব্যাপক বন্যা ও ভূমিধসের সৃষ্টি হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত অন্তত ৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছেন আরও প্রায় ৪০ জন। শুক্রবার (৪ জুলাই) জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (NDMA) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছে।

গত দুই সপ্তাহ ধরে হিমাচল প্রদেশে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বিভিন্ন দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১০০ জনের বেশি মানুষ। বৃষ্টিপাত ও ভূমিধসের ফলে বহু আবাসিক ভবন, খামারঘর, সেতু ও বিদ্যুৎ লাইন ধ্বংস হয়েছে। প্রাথমিকভাবে অবকাঠামোর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ধরা হয়েছে প্রায় ৪ বিলিয়ন ভারতীয় রুপি, যা প্রায় ৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমান।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা জানিয়েছে, উদ্ধার তৎপরতা চলছে এবং নিখোঁজদের সন্ধানে তল্লাশি দল কাজ করছে। দুর্গত মানুষদের জন্য নিরাপদ এলাকায় মানবিক শিবির স্থাপন করা হয়েছে এবং জরুরি খাদ্য, পানি ও চিকিৎসা সরবরাহ করা হচ্ছে।

হিমাচল প্রদেশের কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, রাজ্যে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে এবং ৭ জুলাই পর্যন্ত আবহাওয়া সতর্কতা জারি থাকবে। পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, ভারতের এই পার্বত্য অঞ্চলটি প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্মুখীন হয়। জুনের শেষ থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলা মৌসুমি বৃষ্টি এখানকার জীবনে যেমন প্রয়োজনীয়, তেমনি বিপর্যয় ডেকে আনে বলেও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

দুর্যোগ মোকাবেলায় সরকারি সংস্থাগুলোর পাশাপাশি স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকরাও সহায়তা করছেন। উদ্ধার তৎপরতা ও সহায়তার ওপর নির্ভর করেই এখন মানুষের জীবন রক্ষা এবং ক্ষয়ক্ষতি নিরসনের কাজ এগিয়ে চলেছে।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট