1. hmonir19799@gmail.com : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. rtbdnews@gmail.com : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. info@www.rtbdnews.com : RT BD NEWS :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশ ব্যাংক ১৩টি ব্যাংকের কাছ থেকে ১৪ কোটি ১৫ লাখ ডলার কিনেছে মথুরায় দিল্লি–আগ্রা এক্সপ্রেসওয়েতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৩ জুলাই গণঅভ্যুত্থান হত্যাকাণ্ডের বিচার যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় এগিয়ে চলছে ঝিনাইদহে নেশার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীর গলা কেটে হত্যার চেষ্টা তোপধ্বনির মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জে পালিত হলো মহান বিজয় দিবস ২০২৫ কাহারোলে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত দিঘলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস ২০২৫ উদযাপন ভাণ্ডারিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত পিরোজপুরে সমৃদ্ধি কর্মসূচির আওতায় দিনব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কালীগঞ্জে কিন্ডারগার্ডেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৫ সম্পন্ন

কালীগঞ্জে ছয় লেন সড়কে জমির ন্যায্য ক্ষতিপূরণ দাবিতে মানববন্ধন

আরিফ মোল্ল্যা, ঝিনাইদহ
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫
কালীগঞ্জে ছয় লেন সড়কে জমির ন্যায্য ক্ষতিপূরণ দাবিতে মানববন্ধন

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ছয় লেন সড়ক নির্মাণের জন্য অধিগ্রহণকৃত জমির বর্তমান বাজারমূল্যে ন্যায্য ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত জমি মালিকেরা। সোমবার (২৬ মে) সকাল ১১টায় শহরের মেইন বাসস্ট্যান্ডে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে অংশ নেন স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ, অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকরা এবং রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা। বক্তৃতা দেন নবচিত্র পত্রিকার প্রধান সম্পাদক আলহাজ্ব শহিদুল ইসলাম, বিএনপি নেতা তবিবর রহমান মিনি, জালাল উদ্দিন, ও তৌহিদুল ইসলাম তোহিদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মাহমুদ রায়হান লাল্টু।
বক্তারা বলেন, “প্রায় ৩ বছর ধরে ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের ৪৭ কিলোমিটার ছয় লেন প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণ চলছে। অথচ এখনো কেউ ক্ষতিপূরণ পাননি।”
তাদের অভিযোগ, সরকার ৪০-৫০ বছর আগের মৌজা মূল্য অনুযায়ী জমির দাম নির্ধারণ করতে চাইছে। ফলে তারা প্রকৃত বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক কম ক্ষতিপূরণ পেতে চলেছেন।
একজন জমি মালিক বলেন, “আমরা মহাসড়ক চাই, উন্নয়ন চাই। কিন্তু আমাদের সম্পত্তির ন্যায্য মূল্য দিতে হবে। অন্যথায় পরিবার নিয়ে পথে বসতে হবে।”
মানববন্ধনে আরও দাবি করা হয়, মেইন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ফ্লাইওভার করা হলে নিচের বাড়ি-দোকানগুলোর জন্য অতিরিক্ত জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে, যা অপ্রয়োজনীয় ও অন্যায্য।
বক্তারা অভিযোগ করেন, “পূর্বের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে কারও জমি প্রকল্পে যুক্ত করা হয়েছে। জেলা পরিষদের জমি বা পরিত্যক্ত স্থাপনা ব্যবহার করলেই প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব।”
জমি মালিকরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “যদি অতিরিক্ত জমি অধিগ্রহণ বা প্রকৃত বাজারমূল্যে ক্ষতিপূরণ না দেওয়া হয়, তাহলে ভবিষ্যতে আমরা কঠোর কর্মসূচিতে যাব।”

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট