1. [email protected] : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. [email protected] : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. [email protected] : RT BD NEWS :
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ১০:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় ২ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ৪ জন শাহিনুর বেগম হত্যা মামলায় জামিন পেলেন না সাবেক আইজিপি ইকবাল বাহার বিএনপির তিন জাতীয় নির্বাচনের কমিশনারদের বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত ইসরায়েলি হামলার আশঙ্কায় ইরানের পারমাণবিক উপকরণ গোপন স্থানে সরানো: আইএসডব্লিউ ইন্দুরকানীতে ‘ওপেন হাউজ ডে’ অনুষ্ঠিত খুলনা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, দিঘলিয়া প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা মামুন রেজার জানাজা ও দাফন সম্পন্ন ঈদের পর রাজধানীর বাজারে চাল ও গরুর মাংসের দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগি ও ডিম গল টেস্টে সাদমানের ফিফটি, নাঈমের ফাইফার ও শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরি জনপ্রশাসন সংস্কার বাস্তবায়নে ৮ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত পাকিস্তানকে জে-৩৫ স্টেলথ যুদ্ধবিমান দিচ্ছে চীন, ভারতীয় প্রতিরক্ষা মহলে উদ্বেগ

২০২৪ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের আমানত বেড়েছে ২৩ গুণ

আরটি বিডিনিউজ অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
সুইজারল্যান্ডে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক (Schweizerische Nationalbank Bern)
সুইজারল্যান্ডে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক (Schweizerische Nationalbank Bern).

২০২৪ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ২৩ গুণ। সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশের নামে জমা রয়েছে ৫৯ কোটি ৮২ লাখ সুইস ফ্রাঁ, যার পরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ হাজার ৯৭২ কোটি টাকা (প্রতি ফ্রাঁ ১৫০ টাকা ধরে)।

২০২৩ সালের শেষে এই পরিমাণ ছিল মাত্র ২ কোটি ৬৪ লাখ ফ্রাঁ, বাংলাদেশি মুদ্রায় আনুমানিক ৩৯৬ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে এই পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ২৩ গুণ।

সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশের নামে থাকা অর্থের মধ্যে রয়েছে, বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পাওনা, বিনিয়োগকারীদের জমা অর্থ, সুইস পুঁজিবাজারে বাংলাদেশি বিনিয়োগের অংশ, বাংলাদেশ ব্যাংকের দাবি অনুযায়ী, এই অর্থের ৯৫ শতাংশই বাণিজ্যিক ব্যাংকের বাণিজ্যিক লেনদেন সংক্রান্ত। তবে সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছেন, এর একটি অংশ হতে পারে পাচার করা অবৈধ অর্থ।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সুইস ব্যাংকে এতো বড় অঙ্কের অর্থ জমা হওয়া অর্থ পাচারের ইঙ্গিত দিতে পারে।
তবে সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করে না।

বাংলাদেশের Bureau of Financial Intelligence (BFIU) কয়েক দফা সুইজারল্যান্ডের FIU-এর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, তবে কোনো নির্দিষ্ট তালিকা বা বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। সুইস কর্তৃপক্ষ জানায়, যদি অবৈধ অর্থের নির্দিষ্ট প্রমাণ দেওয়া যায়, তবে তারা তথ্য সরবরাহে সহযোগিতা করবে।

উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো— সুইস ব্যাংকে যদি বাংলাদেশি কোনো নাগরিক অন্য দেশের নাম ব্যবহার করে অর্থ রাখেন, তাহলে তা এই পরিসংখ্যানে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। এছাড়া, সুইস ব্যাংকে মূল্যবান শিল্পকর্ম, স্বর্ণ কিংবা দুর্লভ বস্তু রাখলেও তার আর্থিক মূল্য বিবেচনায় আনা হয়নি। বিশ্বের বহু দেশের নাগরিকই সুইজারল্যান্ডের ভল্টে ব্যক্তিগত সম্পদ গচ্ছিত রাখেন।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট